INDENTING

ইন্ডেন্টিং ব্যবসা- অর্থাৎ ঈড়সসরংংরড়হরহম অমবহঃ বৈদেশিক সরবরাহকারীর পণ্য বিক্রি করে পড়সসরংংরড়হ হিসাবে একটা % পেয়ে থাকেন? এই % পাওয়া নির্ভর করে পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে। আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি ঝঁপপবংংভঁষষু বিক্রি/ মার্কেটিং করতে একটা প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন এখানে অনেক কাজ সম্পাদন করতে হয় তার জন্য যাহা প্রয়োজন যেমন- অফিস, বিক্রয় কর্মী, ঝড়ঁৎপরহম ঝঃধভভ, রিসিপশন, অপপড়ঁহঃং তারপরই ওঘউঊঘঞওঘএ এর পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়। প্রতিমাসে মালিকসহ অন্তত ১-১.৫০ লক্ষ টাকা খরচ করতে হয় এবং দৈনন্দিন/ প্রত্যহ কোন বিক্রি নেই, বিক্রিগুলো আনুপাতিক হারে স্থানীয় বিক্রির চেয়ে অনেক বড় অংকের হয়ে থাকে, এইগুলো অনেক সময় সাপেক্ষ।
এই ইন্ডেন্টিং ব্যবসা ২ ধরনের হয়ে থাকে একটা হলো চৎরাধঃব ঈঁংঃড়সবৎ/ ওসঢ়ড়ৎঃবৎ-দের সাথে আর একটা এড়াবৎহসবহঃ/ ঝবসর এড়াবৎহসবহঃ/ অঁঃড়হড়সঁং ইড়ফু সাথে – দ্বিতীয় ক্রয় কার্য সম্পাদন করার জন পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে ঞবহফবৎ আকারে আসে, সাধারণত বিক্রির ঠড়ষঁসব অনেক বড় হয়।
ইন্ডেন্টিং ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমে ঈঁংঃড়সবৎ এবং আইটেম নির্ধারণ করে নিতে হবে। যদি প্রাইভেট কাস্টমার হয় তবে গুণগত পণ্য সস্তায় (অর্থাৎ বর্তমান ক্রয়কৃত মূল্যের চেয়ে কম দাম হলে সহজে বিক্রি করা যায়) বিক্রির প্রস্তাব করলে বিক্রয় সম্ভব। ইনডেন্টর ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ এর চৎড়ভড়ৎসধ ওহাড়রপব দিয়ে অথবা ওহফবহঃ ওংংঁব করে পণ্য বিক্রি করতে পারে। তবে ওহফবহঃ রংংঁব-র অৎৎধহমবসবহঃ ংঁঢ়ঢ়ষরবৎ এর সাথে থাকতে হবে। ভাল ংঁঢ়ঢ়ষরবৎধরার জন্য ঐ ওঃবস এর জন্য ওহঃবৎহবঃ এ ঝড়ঁৎপরহম, ঐ ওঃবস এর ঝঢ়বপরধষরুবফ কোন ইঁষষবঃরহ এর গ্রাহক হওয়া অথবা উক্ত পণ্যের আন্তর্জাতিক মেলায় অংশগ্রহণ করা। এভাবে ভাল গধহঁভধপঃঁৎবৎ/ ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ খুঁজে অৎৎধহমবসবহঃ করে ব্যবসা করতে হবে, অৎৎধহমবসবহঃ এর সময় বাংলাদেশের ঝড়ষব অমবহঃ অমৎববসবহঃ করা উত্তম।
যদি সরকারী/ অধা সরকারী/ সায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে ইন্ডেন্টিং করতে হলে প্রথমে ঙৎমধহরংধঃরড়হ ড়ৎমধহড়মৎধস এবং চৎড়পবংং ড়ভ ড়ৎফবৎ এবং রঃবসগুলো নিয়ে ঘবঃ, বিভিন্ন উরৎবপঃড়ৎু, ইঁষষবঃরহ ও মেলায় গিয়ে ঁঢ়ঢ়ষরবৎ ধরার চেষ্টা করতে হবে। এখানে ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ ধরলেই ব্যবসা হবে না ঈঁংঃড়সবৎ এর যাহারা ক্রয়ের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন তাদের সাথে সম্পর্ক গড়তে হবে। ঙাবৎংবধং ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ দেরকে ঈঁংঃড়সবৎ এর ক্রয়ের শর্তগুলো যেমন- ঙভভবৎ ঠধষরফরঃু, উবষরাবৎু, ইরফ ঝবপঁৎরঃু, চবৎভড়ৎসধহপব ইড়হফ, চঝও, ওহংঃধষষধঃরড়হ ঈড়সসরংংরড়হ এবং ডধৎৎধহঃু, ষরয়ঁরফরঃু উবসধমবং এসব বিষয়ে তাকে বুঝিয়ে রাজি করিয়ে ব্যবসা করতে হবে, এই বিষয়গুলো বাংলাদেশের মত একটি দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য খুব কষ্টকর ব্যাপার কারণ রাষ্ট্রীয় ভাবমূর্তি আন্তর্জতিক ভাবে ভাল জধঃরহম এর দেশ নয় তাই অনেক সন্দেহের চোখে দেখে তা সরানোর জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়, আস্থা অর্জন করে রাজি করানো অত্যন্ত কঠিন। অন্যদিকে ক্রেতার কাছে অনেক আমলা, রাজনৈতিক ও সমাজপতি ও আত্মীয় স্বজনের অনুরোধ থাকে তা উপেক্ষা করে একটা অর্ডার আদায় করা কঠিন কাজ। আবার এই কঠিন কাজগুলো উত্তীর্ণ হয়ে ব্যবসা হয়ে গেলে, পরবর্তী ব্যবসাগুলো সহজ হয় এবং ঊভভড়ৎঃ আর তেমন দিতে হয় না।
এবার আসা যাক ১টি ঞবহফবৎ উড়পঁসবহঃ ক্রয়ের পর কিভাবে কাজ করলে সুচারুরূপে সম্পন্ন করা যাবে। প্রথমে ঞবহফবৎ উড়পঁসবহঃ ক্রয়ে চৎরহপরঢ়ধষ এর নামে হবে নাকি খড়পধষ অমবহঃ এর নামে হবে এটা নির্ভর করে ক্রেতার দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনায় নিয়ে ঞবহফবৎ উড়প. ক্রয় করতে হবে, এরপর ঈযবপশ খরংঃ বানাতে হবে। ঈযবপশ খরংঃ সকল প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র বৈদেশিক সরবরাহকারী এবং খড়পধষ অমবহঃ মিলে পড়সঢ়ষবঃব করতে হবে। ঙৎরমরহধষ ঈধঃধষড়মঁব প্রায় সব ঞবহফবৎ এ চায় তা উঐখ বৈদেশিক সরবরাহকারী থেকে আনিয়ে নিতে হবে। অবশেষে ঞবহফবৎ এর নির্দেশ অনুযায়ী ইরফ ঝবপঁৎরঃু সহ দাখিল করতে হবে। ঞবহফবৎ খড়বিংঃ ইরফফবৎ হলে এবং ঞবপযহরপধষষু ৎবংঢ়ড়হংরাব হলে আপনি কাজের/ অধিৎফ এর জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। অপনার ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ এর অনুকূলে ঘড়ঃরভরপধঃরড়হ ড়ভ অধিৎফ প্রদান করা হবে এবং সাধারণত ২৮ দিনের মধ্যে ১০% চবৎভড়ৎসধহপব ঝবপঁৎরঃু – ইধহশ এঁধৎধহঃবব ঋড়ৎসধঃ দাখিল করতে হবে এরপর ক্রেতার সাথে চুক্তি সম্পাদিত হবে। অবশেষে ক্রেতা খ/ঈ প্রদান করবেন বৈদেশিক সরবরাহকারীর অনুকূলে। ঙাবৎংবধং ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ খ/ঈ খধংঃ ঝযরঢ়সবহঃ ফধঃব এর মধ্যে মালগুলো ঝযরঢ়সবহঃ করে ইধহশ এ উড়পঁসবহঃ ঝঁনসরঃ করে চধুসবহঃ নিয়ে নেবেন, চধুসবহঃ ঝঁঢ়ঢ়ষরবৎ পেলে আপনি আপনার ঈড়সসরংংরড়হ এর বিল ঝঁনসরঃ করবেন। এভাবেই কার্যাদি সম্পন্ন হয়। যথারীতি তাহা বিল আকারে উপস্থাপন করবেন এবং আদায় করে নেবেন।
ইন্ডেন্টিং ব্যবসা শুরুর পূর্বে ঞৎধফব খরপবহংব, ওহফবহঃরহম খরপবহংব, ঞওঘ, ঠঅঞ, ওহফবহঃরহম অংংড়পরধঃরড়হং গবসনবৎংযরঢ়, ইধহশ অপপড়ঁহঃ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের চবৎসরংংরড়হ নিয়ে শুরু করতে হয়।
পত্রিকায় ঞবহফবৎ ঋষড়ধঃ হওয়ার পর বিবচনায় আনতে হবে পঁংঃড়সবৎ এর অবস্থান ঋড়ষষড়ি করা যাবে কিনা? ঞবহফবৎ এর ওঃবস কি? ঈষড়ংরহম ফধঃব কবে! ঞবহফবৎ ফড়পঁসবহঃ এর মূল্য কত? কোন কঠিন শর্ত আছে কিনা? যাহা প্রতিপালন করা দুরূহ।
ওহফবহঃরহম ব্যবসার অধিৎফ পাওয়ার পর থেকে চুক্তির কাজ শুরু হয় ঐক্ষেত্রে ঈড়সসবৎপরধষ খধি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক, উববফ ড়ভ ঈড়হঃৎধপঃ পড়া থাকলে ভাল হয়। এরপর ইধহশ এ খ/ঈ খোলার কার্য শুরু হয় অতএব ব্যাংকিং এর খ/ঈ-র কার্যাবলী সম্পর্কে জ্ঞান আবশ্যক। পণ্য উৎপাদন সম্পন্ন হলে ঝযরঢ়সবহঃ এর কাজ শুরু হয় অতএব ঝযরঢ়ঢ়রহম, ঈঁংঃড়স, ঞধী ্ ঠধঃ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিৎ নতুবা সুচারু রূপে কাজ সম্পন্ন করা যায় না। অতএব একটি ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঞবহফবৎ সম্পন্ন করতে গেলে প্রথমে চচজ এর অধীনে কার্যক্রম শুরু হয় চঁৎপযধংব ড়ৎফবৎ এবং চুক্তি সম্পাদনের পর ইহা বৈদেশিক মুদ্রনীতির অধীনে চলে যায় (অর্থাৎ খ/ঈ ড়ঢ়বহরহম এর কার্যাবলী) পাশাপাশি ওহংঁৎধহপব এর আইনের অধীনেও চলে যায়। এরপর ঝযরঢ়সবহঃ এর সময় আন্তর্জাতিক ঈধৎমড় অপঃ অধীনে চলে যায়, অবশেষে মাল চড়ৎঃ এ উঠার পর ঈঁংঃড়স, ঞধী ও ঠধঃ অপঃ এর অধীনে চলে যায় এবং মালামাল রক্ষণাবেক্ষণ দেখাশুনা চড়ৎঃ অঁঃযড়ৎরঃু-র কাজ। এভাবে একটি আন্তর্জাতিক দরপত্রের কার্যাবলী সম্পন্ন হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *